সমুদ্রতল দেশের ভূ-প্রকৃতি বর্ণনা
প্রিয় পাঠক, সমুদ্রতল দেশের ভূ-প্রকৃতি বর্ণনা সম্পর্কের বিস্তারিত ও সঠিক তথ্য জানতে আগ্রহী, কোথায় নির্ভরযোগ্য তথ্য পাবেন এই নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে রয়েছেন? তাহলে এবার সঠিক জায়গায় এসেছেন। আপনার জন্য এই প্রতিবেদনটি অত্যন্ত প্রয়োজন। মনোযোগের সহিত শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
আজকের এ প্রতিবেদনে সমুদ্রের তলদেশের ভূপ্রকৃতি মহীসোপান মহীঢাল গভীর সমুদ্র খাত শৈলশিরা সহ আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। চলুন আর দেরি না করে প্রতিবেদনটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগের সহিত পড়তে থাকি।
ভূমিকা
স্থলভাগের মহাদেশ ও মহাসাগরের তলদেশের সামুদ্রিক খাত প্রথম পর্যায়ের ভূমিরূপ হিসেবে পরিচিত। সমুদ্রের তলদেশ পানিতে নিমজ্জিত বিধায় ওপর থেকে ভূমিরূপ বোঝা যায় না। সেজন্যই সমুদ্রের সমতল দেশের ভূমিরূপের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে খুব কম তথ্যই সংগ্রহ করা সম্ভব হয়েছে। সমুদ্র খাত অনুসন্ধান আজকাল বিরতহীন ভাবে চলছে এবং তার ফলে প্রতিনিয়তই নতুন বৈজ্ঞানিক তথ্যের সংযোজন ঘটছে।
নতুন প্রযুক্তির ব্যবহারে সমুদ্রখাত সম্পর্কে পূর্বের ধারণার ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। প্রথমে সমুদ্রতল দেশের অনুসন্ধান আরম্ভ হয়েছিল পালতোলা জাহাজ থেকে সীসার তৈরি রশি বা তার পানিতে নিমজ্জিত করে। ইকো সাউন্ডার আবিষ্কারের ফলে এ অবস্থার ব্যাপক পরিবর্তন ঘটে।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়ে সাবমেরিন এর অবস্থান নির্ণয়ের জন্য সমুদ্রতল দেশের মানচিত্র তৈরীর উদ্যোগ গৃহীত হয়েছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর দীর্ঘ সময় ধরে বিরতিহীনভাবে সাউন্ডিং করা এবং সমুদ্রতল দেশের উল্লম্ব প্রস্থচ্ছেদের ভূমিরূপের নিবন্ধীকরণের উপযুক্ত পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতির সরবরাহ ঘটে। এ ধরনের হাজার হাজার ফাউন্ডিং রেখা একত্রে করে সমুদ্র বিজ্ঞানীরা সমুদ্রের ভূপ্রকৃতির মানচিত্র তৈরি করেন।
সমুদ্র তলদেশের ভূপ্রকৃতি (Bottom Topography of the Ocean)
স্থলভাগগুলো সমুদ্রের তটরেখা হতে ক্রমশ ঢালু হয়ে সমুদ্রের গভীর তলদেশে গিয়ে মিশেছে। তবে সমুদ্র তলদেশ সমান নয়। ক্ষেত্রবিশেষে সমুদ্র তলদেশের ভূপ্রকৃতি অনেক বন্ধুর। কারণ সমুদ্র তল দেশের অনেক অংশে পাহাড়, পর্বত, আগ্নেয়গিরি, মালভূমি, পর্বতচূড়া ও গভীর খাত রয়েছে। অবশ্য সমুদ্রতল দেশের এসব ভূমিরূপ সম্পর্কে জানা সম্ভব হয়েছে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের সমগ্র গর্ভের জরিপ কার্যের মাধ্যমে।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ১৮৭২ সালে স্যার জন মায়ারের নেতৃত্বে চ্যালেঞ্জারের, অভিযান, ১৮৭৪ সালে টাস্কারেরার অভিযান, ১৯৫০ ও ১৯৫১ সালে যথাক্রমে সুইডিশ জাহাজ অ্যালব্যাট্রস ও ড্যানিশ জাহাজ চ্যালেঞ্জারের অভিযান উল্লেখযোগ্য। অবশ্য আধুনিক যুগে বিভিন্ন প্রকার বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির মাধ্যমে সমুদ্রতল দেশের এই সমস্ত তথ্যদি আবিষ্কার করা সম্ভব হচ্ছে। সুতরাং এসব তথ্যের উপর ভিত্তি করে সামুদ্রতল দেশের ভূপ্রকৃতিকে নিম্নলিখিত ভাগে ভাগ করা যায়। যথা-
১। মহীসোপান (Continental Shelf)
২। মহীঢাল (Continental Slope)
৩। গভীর সমুদ্রের সমভূমি (Deep Sea Plain)
৪। গভীর সমুদ্র খাত (Ocean Deep or Trencher)
৫। সামুদ্রিক শৈলশিরা (Ocean Ridge)
৬। ভগ্ন এলাকা (Fiacture Zone)
৭। গিরিখাত (Trenches)
৮। আগ্নেয়গিরি ও আগ্নেয় দ্বীপ (Volcanoes and Volcanic Island)
১। মহীসোপান (Continental Shelf)
মহাদেশ ও মহাসাগরের সংযোগস্থল থেকে সাগরের দিকে নিমজ্জিত মহাদেশের অংশই হচ্ছে মহীসোপান। মহীসোপান এক ডিগ্রি অপেক্ষা কম কৌণিকভাবে সমুদ্রের দিকে ক্রমশ ঢালু হয়ে থাকে। মহীসোপান ই হল মহাদেশসমূহের শেষ প্রান্ত এবং এর গভীরতা সাধারনত .১৮৩ মিটারের বেশি নয়। নানা কারণে মহিসোপান গুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো মৎস্যচরণ ক্ষেত্ররূপে ব্যবহার ছাড়াও বিভিন্ন মহীসোপানের পাললিক শিলার স্তরে প্রচুর পরিমাণে তেল মজুদ রয়েছে। এজন্য বর্তমান যুগে অনেক মহীসোপান তেলক্ষেত্র রূপে ও ব্যবহৃত হচ্ছে। মহীসোপানের সবচেয়ে উপরের অংশকে উপকূলীয় ঢাল বলে। এই উপকূলীয় ঢালকে আবার দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা-
(I) তটদেশীয় অঞ্চল (Littoral Zone)
সমুদ্র তীরে যে নির্দিষ্ট সীমারেখা পর্যন্ত জোয়ার ভাটার পানি উঠানামা করে সে স্থানকে তটদেশীয় অঞ্চল বলে। এটি সাধারণত গড়ে দুই মাইল পর্যন্ত প্রশস্ত হয়। বিশ্বে তটদেশীয় অঞ্চলের আয়তন প্রায় ১৫০০০ বর্গ কিলোমিটার। এ অঞ্চল সমুদ্রতট নামেও পরিচিত। ডট দেশীয় অগভীর অঞ্চলে সূর্যলোক প্রবেশ করতে পারে বলে একে আলোকিত অঞ্চল বা Photic zone বলা হয়।
(II) ঝিনুক অঞ্চল (Neritic Zone)
তটদেশীয় অঞ্চলের পর থেকে মহীসোপান পর্যন্ত বিস্তৃত অঞ্চল হল ঝিনুক অঞ্চল। অর্থাৎ ভাটার সময়ের পানিরেখা থেকে আরম্ভ করে মহীসোপান পর্যন্ত বিস্তৃত।এ অঞ্চল হতেই শুরু হয় মহীসোপান। এখানেই তরঙ্গ সবচেয়ে বেশি কার্যকর। অর্থাৎ গঠন ও ক্ষয়কার্য এ অঞ্চলে সুস্পষ্ট। এর মোট আয়তন তটদেশীয় অঞ্চলের চেয়ে অনেক বেশি প্রায় এক কোটি বর্গমাইল।
২। মহিঢাল (Continental Slope)
মহীসোপানে শেষ সীমা হতে নিমজ্জিত ভূভাগ হঠাৎ করে খাড়াভাবে নেমে সমুদ্রের গভীর অংশে পৌঁছে। সমুদ্রে নিমজ্জিত ভূভাগের এই খাড়া ঢালকে মহিঢাল বলে। মহীঢাল হলো মহাদেশগুলোর প্রকৃত শেষ প্রান্ত। এর ঠিক নিচেই বিশাল সমুদ্রতল। সমুদ্রে মহিঢালের গভীরতা প্রায় 183 মিটার হতে 3650 মিটার। মহিঢাল তেমন প্রশস্ত হয় না কারণ মহিঢাল খুব খাড়া। এর গড় প্রশস্ততা ১৬ কিলোমিটার হতে 32 কিলোমিটার। মহিঢাল অসমান। এর উপর আন্তঃসাগরীয় গিরিখাতের অবস্থান লক্ষ্য করা যায়। এতে জলজ প্রকৃতির উদ্ভিদ ও জীবজন্তুর দেহবাশেষ থাকে। মহীঢাল ২ ডিগ্রি থেকে ৫ ডিগ্রি কৌণিক ভাবে সমুদ্রের দিকে নামতে থাকে।
৩। গভীর সমুদ্রের সমভূমি (Deep Sea Plain)
মহিঢালের শেষ প্রান্ত হতে এক বিশাল অঞ্চল জুড়ে যে সমভূমি অবস্থান করে তাকে গভীর সমুদ্রের সমভূমি বলে। এটি সমুদ্রের সবচেয়ে নিচে এবং সবচেয়ে বিস্তৃত এলাকা। গভীরতা প্রায় ৩ কিলোমিটার থেকে ৫ কিলোমিটার। বিশাল অঞ্চল জুড়ে প্রায় সমতল থালার মতো এবং তা মহাদেশের সন্নিকটে অবস্থিত। এ অঞ্চলের সমভূমি মালভূমি পাহাড় পর্বত ইত্যাদি অবস্থান করে। আবার কোথাও বিভিন্ন ধরনের আগ্নেয়গিরিও রয়েছে। গভীর সমুদ্রের সমভূমিতে যে অসমতার সৃষ্টি হয়েছে তা ভূঅভ্যন্তরীণ আগ্নেয় ক্রিয়া ও ভুআন্দোলনের ফল হিসেবে পরিচিত। পৃথিবীর সমুদ্র তলের প্রায় ৮২ শতাংশ স্থান জুড়ে থাকা গভীর সমুদ্রের সমভূমি দ্বারা বিস্তৃত। আর এ সমভূমির ২০ ডিগ্রি উত্তর আকাংশ থেকে ৬০ ডিগ্রি দক্ষিণ অক্ষাংশের মধ্যেই বেশি দেখা যায়। এই গভীর সমুদ্রের সমভূমি অঞ্চলে সামুদ্রিক সঞ্চয়ের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি।
৪। গভীর সমুদ্র খাত (Ocean Deep or Trencher)
গভীর সমুদ্রের সমভূমিতে মাঝে মাঝে গভীর খাত দেখা যায়। গভীর সমুদ্রের সমভূমিতে অবস্থিত এই খাতগুলোকে গভীর সমুদ্রখাত বলে। এ খাতগুলো স্বল্প পরিসর এলাকা জুড়ে অবস্থান করে। সমুদ্র তলদেশে যেসব অংশে আগ্নেয়গিরি ও ভূমিকম্পের প্রভাব বেশি সেসব অংশে এই খাত গুলোর সৃষ্টি হয়েছে। খাতগুলো প্রধানত খাড়া ঢাল বিশিষ্ট হয় এবং এদের গভীরতা সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে গড়ে প্রায় ৯৭০০ মিটার।
সমগ্রতলে প্রায় ৫৭ টি গভীর খাতে সন্ধান পাওয়া গেছে। তার মধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরেই গভীর সমুদ্র খাতের সংখ্যা অধিক। সেখানকার নিউগিনির উত্তর দিকে অবস্থিত মেরিয়ানা খাত পৃথিবীর মধ্যে গভীরতম। যার গভীরতা প্রায় ১১০৩৩ মিটার। পশ্চিম প্রান্তে জাপানের অদূরে টাস্কারোরা ৮৫১৯ মিটার। আটলান্টিক মহাসাগরের পোর্টারিকো খাত ৮৫৩৮ মিটার, ভারত মহাসাগরের শুন্ডা খাত ৭৩১৫ মিটার প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।
বিভিন্ন প্রকার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সামুদ্রিক প্রাণী ও উদ্ভিদের মৃতদেহের সাথে লহিত কর্দম নামক একপ্রকার সামুদ্রিক পলি গভীর সমুদ্র খাতগুলোতে সঞ্চিত হয়।
৫। সামুদ্রিক শৈলশিরা (Ocean Ridge)
সমুদ্রতলদেশে অনেক সক্রিয় আগ্নেয়গিরি থেকে লাভা বেরিয়ে এসে সমুদ্র সমভূমিতে সঞ্চিত হয়ে শৈলশিরা মতো ভূমিরূপ সৃষ্টি করে যাদেরকে আমরা সামুদ্রিক শৈলশিরা বলে থাকি। অনেক সময় এসব নিমগ্ন শৈলশিরার চূড়া সমুদ্রের ওপর মাথা তুলে দ্বীপের সৃষ্টি করে। সকল সামুদ্রিক শৈলশিরা আগ্নেয়গিরির জাত লাভা দ্বারা গঠিত। এর সকল শৈলশিরার গড় উচ্চতা সমুদ্র সমতল থেকে প্রায় ২০০০ মিটার।
সামুদ্রিক শৈলশিরার মধ্যে মধ্য আটলান্টিক শৈলশিরা অন্যতম। এর শৈলশিরাটি গভীর সমুদ্র তলদেশের ১ থেকে ৩ কিলোমিটার পর্যন্ত উঁচুতে অবস্থিত। আর এটি সমুদ্রের মাঝখান দিয়ে ১৫০০ থেকে ২০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তার লাভ করেছে। এটি চওড়া ১ থেকে ২ কিলোমিটার পর্যন্ত। এছাড়া উইভিল থমসন শৈলশিরা, গ্রীনল্যান্ড শৈলশিরা, আমাস্টারডার্ম সেন্টপল শৈলশিরা,মাদাগাস্কার শৈলশিরা, চ্যাগস শৈলশিরা, ও শকোত্রা চ্যাগস শৈলশিরা বিশেষ উল্লেখযোগ্য।
৬। ভগ্ন এলাকা (Fiacture Zone)
ভগ্ন এলাকা হলো সিঁড়ির মতো পর্যায়ক্রমে উঁচু বন্ধুর ভূপ্রকৃতি ও সামুদ্রিক পর্বত বলয় এবং এগুলো প্রশান্ত মহাসাগরের বেশ কয়েক হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত। বহু চ্যুতির দ্বারা কর্তৃত হয়ে সমুদ্রের তলদেশে ভগ্ন এলাকার সৃষ্টি করেছে।
সমুদ্রতল দেশের শত শত ভগ্ন এলাকার দ্বারা কর্তিত। এ অঞ্চলগুলো লম্বা ও সরু ১০ থেকে ১০০ কিঃ মিঃ অসমতল ভূমিরূপ ও অনেক উঁচু নিচু শৈলশিরায় গঠিত। কিছু শৈলশিরা ৪০০০ কিঃ মিঃ দীর্ঘ। রোমানসে ভগ্ন এলাকায় আটলান্টিক মহাসাগরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল যার গভীরতা ৭৯৬০ মিটার পর্যন্ত পৌঁছে।
৭। গিরিখাত (Trenches)
গিরিখাত সমুদ্রের তলদেশের সবচেয়ে গভীরতম অংশ যা সমুদ্র খাতের প্রান্তে সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। এগুলো তুলনামূলকভাবে সংকীর্ণ ও অত্যন্ত ঢাল যুক্ত ভূমিরূপ এবং সাধারণত কয়েক দশক কিঃ মিঃ প্রশস্ত ও পার্শবর্তী সমুদ্রতল দেশের তুলনায় প্রায় ৩ থেকে ৪ কিলোমিটার গভীর। অধিকাংশ সামুদ্রিক গিরিখাত প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত, যদিও আটলান্টিক মহাসাগরে দুইটি ও ভারত মহাসাগরে একটি রয়েছে।
৮। আগ্নেয়গিরি ও আগ্নেয় দ্বীপ (Volcanoes and Volcanic Island)
গভীর সমুদ্র তলদেশে প্রায় ১০০০০ আগ্নেয়গিরি আছে। আর এগুলোর অধিকাংশই পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত। এরা বিভিন্ন দ্বীপের সৃষ্টি করেছে। এ সমস্ত আগ্নেয় দ্বীপগুলো পার্শ্ববর্তী সমুদ্র তলদেশ থেকে প্রায় ১০০০ মিটার বা তারও বেশি উচ্চে অবস্থিত। আটলান্টিক মহাসাগরে আগ্নেয় দ্বীপের সংখ্যা কম হলেও প্রশান্ত মহাসাগরে এরূপ আগ্নেয়গিরি বা আগ্নেয় দ্বীপের সংখ্যা অনেক বেশি। যেমন- হাওয়াই দ্বীপ।
উপসংহার
পরিশেষে আমরা বলতে পারি যে সমুদ্রের তলদেশের ভূপ্রকৃতির যে একটি সাধারণ তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে এতে লক্ষণীয় যে সমুদ্রের তলদেশের ভূ-প্রকৃতি ভূপৃষ্ঠের ভূ-প্রকৃতির মতোই বৈচিত্র্যময়। সামান্য কিছু পার্থক্য থাকলেও এদের ভূপ্রকৃতি গুলোর যথেষ্ট মিল রয়েছে।
লেখকের মন্তব্য,
আজকের এই প্রতিবেদনে সমুদ্র তলদেশের ভূপ্রকৃতি সম্পর্কিত বিষয় নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। আশা করছি, এ বিষয় সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা পেয়েছেন। এই প্রতিবেদনে সঠিক এবং নির্ভরযোগ্য করে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে স্বনামধন্য লেখক, পেপার পত্রিকা এবং বিভিন্ন জার্নালিস্ট এর তথ্যের সহযোগিতা নেওয়া হয়েছে। প্রতিবেদন সম্পর্কিত যেকোনো প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট বক্সে জানিয়ে রাখবেন। এতক্ষণ ধরে এই প্রতিবেদনটি মনোযোগের সহিত পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
Hasi Online IT নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url