খাদ্যের বিভিন্ন উপাদান এবং খাদ্য উপাদানের উৎস, কাজ ও অভাবজনিত রোগ

সম্মানিত পাঠক,খাদ্যের বিভিন্ন উপাদান এবং খাদ্য উপাদানের উৎস, কাজ ও অভাবজনিত রোগ সমূহ সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানার জন্য আপনি আগ্রহী, এ বিষয়ে তথ্য জানার জন্য গুগলে সার্চ করেও যথাযথ বা আপনার মনের মত তথ্য খুঁজে পাচ্ছেন না? তাহলে আপনার জন্য এই প্রতিবেদনটি প্রতি প্রয়োজনীয়।

খাদ্যের বিভিন্ন উপাদান এবং খাদ্য উপাদানের উৎস, কাজ ও অভাবজনিত রোগ

এই প্রতিবেদনের মধ্যে সুষম খাদ্য অর্থাৎ খাদ্যের বিভিন্ন উপাদান সমূহ বা কোন কোন খাদ্যে কি কি ধরনের খাদ্য উপাদান রয়েছে, কোন খাদ্য উপাদানের অভাবে কি ধরনের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে এ সমস্ত বিষয় সহ আরো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন।

ভূমিকা

খাদ্য বলতে সেসব জৈব ও অজৈব উপাদান কে বোঝায় যেগুলো জীবদেহ গঠন, ক্ষয় পূরণ এবং শক্তি উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়। জৈব উপাদান গুলোর মধ্যে রয়েছে আমিষ, শর্করা, চর্বি, নিউক্লিও প্রোটিন, নিউক্লিক এসিড ইত্যাদি। আর অজৈব উপাদান গুলোর মধ্যে রয়েছে- অজৈব লবণসমূহ এবং ফসফরাস, আয়োডিন, কপার, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, সোডিয়াম ইত্যাদি।

খাদ্যের কাজ হল-খাদ্য দেহের ক্ষয় পূরণ ও বৃদ্ধি সাধন করে, খাদ্য দেহের তাপ ও শক্তি উৎপাদন করে এবং খাদ্য শরীরের অভ্যন্তরের ক্রিয়া কালাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং শরীরকে সুস্থ, সবল ও কর্মক্ষম রাখে।

পুষ্টি জীবের একটি সার্বিক শরীরবৃত্তিয় প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে জীব খাদ্যবস্তু গ্রহণ, পরিপাক, খাদ্যসার, পরিশোষণ, কোষের আত্তীকরণ, দেহের ক্ষয় পূরণ, বৃদ্ধি সাধন ও শক্তি উৎপাদিত হয় এবং অপ্রাচ্য খাদ্যাংশ নিষ্কাশন ঘটে।

খাদ্যের বিভিন্ন উপাদান

খাদ্যের মোট ৬ টি উপাদান রয়েছে, এগুলো হলো-
১। আমিষ (Protein)
২। শর্করা (Carbohydrate)
৩। স্নেহ জাতীয় পদার্থ (Fat)
৪। খনিজ পদার্থ (Minerals)
৫। খাদ্যপ্রাণ বা ভিটামিন (Vitamin), এবং
৬। পানি (Water)
খাদ্যের এই উপাদানগুলি এখন আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব।


খাদ্যের উপাদান আমিষ (Protein) এর উৎস

প্রাণী ও উদ্ভিদ উভয় জগত থেকেই প্রচুর পরিমাণে আমিষ জাতীয় খাদ্য পাওয়া যায়। দুধ,মাছ, মাংস, চিনাবাদাম, সয়াবিন, মুসুর ডাল, মুগ ডাল, ছোলার ডাল ও অন্যান্য ডাল,কাঁঠালের বিচি, সিমের বিচি, নারিকেল ইত্যাদি খাদ্যগুলোতে প্রচুর পরিমাণে আমিষ জাতীয় খাদ্য উপাদান রয়েছে।

খাদ্য উপাদান আমিষের উৎস

মানবদেহে আমিষ এর কাজঃ

মানবদেহে আমিষ যে সমস্ত কাজগুলো করে থাকে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-
  • আমিষের প্রধান কাজ হল দেহের কোষ গঠনের সহায়তা করা। দেহের অস্থি, পেশি, বিভিন্ন অঙ্গ-তন্ত্র, রক্তকণিকা ইত্যাদি আমিষ দ্বারা তৈরি।
  • আমাদের দেহের কোষগুলোতে বিপাক প্রক্রিয়া অবিরাম ভাবে চলে। ফলে নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে কোষগুলোর কর্মক্ষমতা হাস পায় এবং নষ্ট হয়। নতুন কোষ উৎপাদনে আমিষ মুখ্য ভূমিকা পালন করে।
  • অ্যান্টিবডি সমূহ (এক প্রকারের আমিষ) দেহের রোগ প্রতিরোধ করে।
  • পেপসিন, ট্রিপসিন ইত্যাদি জারক রস এবং হরমোনসমূহ আমিষ দ্বারা তৈরি আমিষ রক্তের হিমোগ্লোবিন তৈরি করতে সাহায্য করে।

আমিষের অভাবজনিত রোগঃ

আমিষের অভাবে সাধারণত যে সমস্ত রোগ গুলো দেখা যায় তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল-
  • দেহের বৃদ্ধি ব্যাহত হয়।
  • ওজন হ্রাস পায়।
  • ত্বক ও চুলের রং ফ্যাকাসে হয়ে যায়।
  • মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়।
  • রক্তস্বল্পতা মেরাসমাস ও কেয়ারশিওরকর ইত্যাদি রোগ দেখা যায়।


খাদ্য উপাদান শর্করা (Carbohydrate) এর উৎস

আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যের বিভিন্ন উপাদানের মধ্যে শর্করা পরিমাণ সবচেয়ে বেশি। যে সমস্ত খাদ্যের মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে শর্করা পাওয়া যায় সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-চাল, গম, আলু, ভুট্টা, গুড়, চিনি, মধু, ফলে রস ইত্যাদি।

খাদ্য উপাদান শর্করা এর উৎস

মানবদেহে শর্করা এর কাজঃ

শর্করা মানব দেহে যে সমস্ত উল্লেখযোগ্য কাজ করে থাকে তার মধ্যে হল-
  • দেহের তাপ বা শক্তি সরবরাহ করাই শর্করার প্রধান কাজ।
  • স্নেহজাতীয় পদার্থের দহনে সহায়তা করে।
  • কিটোসিস রোগ থেকে রক্ষা করে।
  • গ্লাইকোজেন রূপে সঞ্চিত থেকে দেহের কর্মশক্তি উৎপন্ন করে।
  • সেলুলোজ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

শর্করার অভাবজনিত রোগঃ

খাদ্য উপাদান শর্করার অভাবে যে সমস্ত রোগগুলো হয় তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-
  • স্নেহজাতীয় পদার্থের দহন সম্পন্ন হয় না।
  • দেহের ওজন কমতে থাকে।
  • ক্ষুদা বেড়ে যায়, শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে এবং কর্মক্ষমতা হ্রাস পায়।

খাদ্যের উপাদান স্নেহ জাতীয় পদার্থ(Fat) এর উৎস

খাদ্য বস্তুর মধ্যে স্নেহ জাতীয় পদার্থ সবচেয়ে বেশি তাপ ও শক্তি সরবরাহ করে। স্নেহ জাতীয় পদার্থগুলো ফ্যাটি অ্যাসিড ও গ্লিসারল সমন্বয়ে গঠিত। যে সমস্ত খাদ্যের মধ্যে স্নেহ জাতীয় পদার্থ তুলনামূলক বেশি রয়েছে সেগুলো হলো-ঘি, মাখন,চর্বি ও বিভিন্ন ধরনের তেল, মাছ,মাংসের চর্বি ইত্যাদি।

স্নেহ জাতীয় খাদ্যের উৎস

মানব দেহে স্নেহজাতীয় পদার্থের কাজঃ

মানব শরীরের জন্য স্নেহ জাতীয় পদার্থ যে উল্লেখযোগ্য কাজ করে থাকে সেগুলো হলো-
  • দেহের তাপ বা শক্তি উৎপন্ন করে।
  • দেহের অতিরিক্ত স্নেহ জাতীয় পদার্থ চর্বি রূপে সঞ্চিত থেকে শক্তি যোগায়।
  • চর্মরোগ প্রতিরোধ করে এবং ত্বককে মসৃণ রাখে।
  • স্নেহজাতীয় পদার্থ ভিটামিন এ, ডি, ই ও কে-কে দ্রবীভূত করে দেহের গ্রহণোপযোগী উপাদানের পরিণত করে।

গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে ওয়েবসাইট ভিজিট করুনঃ  হাসি অনলাইন আইটি

স্নেহজাতীয় পদার্থের অভাবজনিত রোগঃ

সাধারণত স্নেহ জাতীয় পদার্থের অভাবে যে রোগ গুলো হয় তা হল-
  • চামড়া শুষ্ক ও খসখসে ভাব ধারণ করে,
  • স্নেহ পদার্থের অভাবে ভিটামিন এ, ডি, ই ও কে এর অভাব হয়,
  • নানা ধরনের চর্মরোগ দেখা দেয়,

খাদ্যের উপাদান খনিজ পদার্থ (Minerals) এর উৎস

দৈহিক বৃদ্ধি স্বাস্থ্য রক্ষা ও প্রজননে খনিজ পদার্থের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। খনিজ পদার্থ আমাদের হাড় গঠন, মাংসপেশী ও কোষকলার গঠন এবং উৎসেচক বা এনজাইম তৈরিতে প্রত্যক্ষ পরোক্ষ ভূমিকা রাখে।

খাদ্য উপাদান খনিজ এর উৎস

আমাদের জন্য প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদান গুলো হল-ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাঙ্গানিজ, সোডিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন, আয়োডিন, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি। দুধ, ডিম, মাছ, মাংস, বাদাম, ডাল, ফল ইত্যাদি খাবারগুলোতে পর্যাপ্ত পরিমাণে খনিজ পদার্থ রয়েছে।

মানবদেহে খনিজ পদার্থের কাজঃ

মানব শরীরের জন্য খনিজ পদার্থ যে কাজগুলো করে থাকে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-
  • দেহের উপাদান গঠনে অংশ নেয়,
  • খাদ্য হতে শক্তি উৎপাদনে সহায়তা করে,
  • পেশি সংকোচনের সহায়তা করে,
  • বিভিন্ন উৎসেচক বা এনজাইম সক্রিয় রাখে,
  • দেহের জলীয় অংশের সমতা রক্ষা করে, ইত্যাদি।

খনিজ পদার্থের অভাবজনিত রোগ বা লক্ষণসমূহঃ

খনিজ পদার্থের অভাবে যে সমস্ত লক্ষণগুলো লক্ষ্য করা যায় সেগুলো হলো-
  • ক্যালসিয়ামের অভাবে অস্থি নরম, বাঁকা,ভঙ্গুর ও বিকৃতি আকারের হয়,
  • বৃদ্ধি ব্যাহত হয়,
  • পেশি দুর্বলতা দেখা যায়,
  • আয়োডিনের অভাবজনিত রোগ হয়, ইত্যাদি।

খাদ্যপ্রান বা ভিটামিন (Vitamin)

শরীরের জন্য খাদ্যের আমিষ শর্করা খনিজ লবণ নিউ জাতীয় পদার্থসমূহ ছাড়াও আরো কিছু সূক্ষ্ম উপাদানের প্রয়োজন যাদের অভাবে সহজেই বিভিন্ন ধরনের রোগ দেখা দেয়। এগুলোকে বলে খাদ্য প্রাণ বা ভিটামিন। ভিটামিন সমূহ সরাসরি দেহের গঠনের অংশগ্রহণ না করলেও এদের অভাবে দেহের ক্ষয়

বিভিন্ন ধরনের ভিটামিনের নাম

পূরণ বৃদ্ধি সাধন বা দেহের তাপ শক্তি উৎপাদন ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়গুলো সুসম্পন্ন হতে পারে না। জীবদেহের বিভিন্ন অভ্যন্তরীণ ক্রিয়া কালাপ এদের সাহায্যে নিয়ন্ত্রিত হয় বলে ভিটামিন সমুকে জৈবিক প্রভাবক বলে। দ্রবণীয়তার গুণ অনুসারে ভিটামিন কে ২ ভাগে ভাগ করা যায় যথা-

চর্বিতে দ্রবণীয় ভিটামিনঃ
এগুলোর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ বা রেটিনল, ভিটামিন ডি বা ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ই বা টকোফেরাল, ভিটামিন কে ইত্যাদি।

পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিনঃ
পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন গুলোর মধ্যে রয়েছে-থায়ামিন বা ভিটামিন বি১, রিবোফ্ল্যাভিন বা ভিটামিন বি২, নিয়াসিন, পিরিডক্সিন বা ভিটামিন বি৬, প্যান্টোথেনিক এসিড, ফলিক এসিড, শায়ানোকোবালামিন বা ভিটামিন বি ১২, ভিটামিন সি বা এসকরবিক অ্যাসিড ইত্যাদি। ভিটামিন সি ছাড়া পানিতে দ্রবণীয় অন্যান্য ভিটামিন গুলোকে একসাথে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স বলে।


খাদ্যপ্রাণ বা ভিটামিনের কাজঃ

ভিটামিন এর কাজ গুলোর মধ্যে রয়েছে-
  • দেহের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে,
  • বাড়ন্ত অবস্থায় স্বাস্থ্য অটুট রাখে,
  • দৈহিক শক্তি অক্ষুন্ন রাখে,
  • শক্তি উৎপাদনকারী উপাদান গুলোর বিপাকে সহায়তা করে,
  • পরিপাক ক্রিয়া স্বাভাবিক রাখে,
  • স্নায়ুর দৃঢ়তা বজায় রাখে,
  • দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে, ইত্যাদি।

ভিটামিনের অভাবজনিত রোগঃ

শরীরে ভিটামিনের অভাবজনিত রোগের লক্ষণ দেখার পর ডাক্তার প্রয়োজনীয় ভিটামিনের অভাব পূরণ করতে উপদেশ দিয়ে থাকেন। যেমন রক্তস্বল্পতা জনিত কারণে আয়রন সমৃদ্ধ খাবারের সাথে ফলিক অ্যাসিড সাপ্লিমেন্ট অত্যন্ত ফলপ্রসু।

অতিরিক্ত রক্ত ক্ষরণের ভিটামিন কে, চুল পড়া রোধে ভিটামিন ই এবং শারীরিক দুর্বলতায় ভিটামিন বি কমপ্লেক্স খেতে বলা হয়। এছাড়াও আমাদের শরীরে বিশেষ কিছু খনিজ যেমন ক্যালসিয়াম ও লৌহ বা আয়রন এর উপযুক্ত ও পরিমিত শোষণ হওয়ার জন্য যথাক্রমে ভিটামিন ডি এবং বি দরকার।

খাদ্য উপাদান পানি (Water)

জীবের স্বাভাবিক চলাফেরা ও জীবন ধারণের জন্য পানি একটি অত্যাবশ্যকীয় উপাদান। একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির শরীরে প্রায় ৪২ কেজির মত পানি থাকে। তবে কিছু কিছু কারণে মানুষের শরীরে পানির অভাব দেখা দিতে পারে যেমন-ঘন ঘন ডায়রিয়া হলে, বমি হলে, অত্যাধিক গরমের ফলে ঘাম হলে, অপর্যাপ্ত পানি পান করলে ইত্যাদি।

খাদ্য উপাদান বিশুদ্ধ পানি

পানির অভাবজনিত লক্ষণঃ

যে সমস্ত লক্ষণ দেখা দিলে সাধারণভাবে বোঝা যায় শরীরে পানির ঘাটতি রয়েছে সেগুলো হলো-
  • শরীরে ক্লান্তি ভাব,
  • বিশেষভাবে শিশুরা অত্যাধিক দুর্বল হয়ে পড়ে,
  • কিডনি বিকল হয়ে পড়ে।

যে পানি খাওয়া উচিতঃ

  • যে নলকূপের গোড়া পরিষ্কার এবং গোড়ায় পানি জমে থাকে না,
  • যে নলকূপের আশেপাশে ৫০ হাতের মধ্যে কোন কাঁচা পায়খানা নেই,
  • যে নলকূপের পানিতে আর্সেনিক নেই,
  • যে নলকূপ ৮০০ ফুটের বেশি গভীর সেই নলকূপের পানি সর্বোত্তম,
  • পুকুর দিঘী নদীর পানি কমপক্ষে ৩০ মিনিট টকবক করে ফুটিয়ে নিলে।
আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ পানি বাহিত রোগের শিকার হয়। তাই পানি পান করার আগে গ্লাস ভালোভাবে ধুয়ে বিশুদ্ধ পানি পান করাই নিরাপদ। নইলে সহজেই অসুখে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে, সঠিক ও দ্রুত চিকিৎসা করা না হলে এই থেকে মৃত্যুও করতে পারে।

পানি বাহিত রোগ সমূহঃ

পানিবাহিত যে রোগগুলো সৃষ্টি হয় তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-
ডায়রিয়া আমাশয়,রক্ত আমাশয়, কৃমি, জন্ডিস, টাইফয়েড ইত্যাদি।

মন্তব্য
পরিশেষে আমরা বলতে পারি যে, যে ৬ টি খাদ্য উপাদান রয়েছে তাদের সমন্বয়কে সুষম খাদ্য বলা হয়। স্বাস্থ্য সঠিক রাখতে হলে আমাদের সুষম খাদ্যের অবশ্যই প্রয়োজন। আজকের এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে সুষম খাদ্যের উৎস, তাদের কাজ এবং সুষম খাদ্যের অভাবে কি কি রোগ হতে পারে সে সম্পর্কে যে তথ্য উপস্থাপন কর।হয়েছে, আশা করি তা ভালো হবে বুঝতে পেরেছেন। আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
2 জন কমেন্ট করেছেন ইতোমধ্যে
  • Anonymous
    Anonymous December 5, 2023 at 12:27 AM

    খুব সুন্দর হয়েছে

    • Anonymous
      Anonymous December 5, 2023 at 8:07 AM

      আপনাকে ধন্যবাদ

মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Hasi Online IT নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url