জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কি, জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সমূহ বিস্তারিত

প্রিয় পাঠক, জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কি, এবং জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সমূহ বিস্তারিত তথ্য সম্পর্কে জানতে চান, এ বিষয়ে লজ্জায় কারো কাছে জিজ্ঞাসা করতে পারছেন না, কিংবা গুগলে সার্চ করেও তেমন কোন সঠিক তথ্য পাচ্ছেন না? তাহলে আপনার জন্য আমার এই প্রতিবেদনটি অতি প্রয়োজনীয়।

জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কি, এবং জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সমূহ বিস্তারিত

আজকের এই প্রতিবেদনে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি এবং জন্মনিয়ন্ত্রণের স্থায়ী ও অস্থায়ী পদ্ধতির সময়ের মধ্যে জন্মবিরতিকরণ পিল, জন্ম বিরতীকরণ ইনজেকশন, নরপ্লান্ট, কপারযুক্ত আই ইউ ডি, হারমোনযুক্ত আই ইউ ডি, কনডম এবং স্থায়ী পদ্ধতির মধ্যে পুরুষদের জন্য ভ্যাসেকটমি এবং মহিলাদের জন্য লাইগেশন ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে।

ভূমিকা

কেউ নতুন বিয়ে করেছেন, সন্তান একটু দেরিতে গ্রহণ করতে চান, কারো আবার একটি সন্তান রয়েছে পরবর্তী সন্তান আর একটু দেরিতে নিতে চান, কেউ কেউ ইতিমধ্যে দুটি সন্তান নিয়ে ফেলেছেন এখন আর সন্তান গ্রহণ করতে চান না, 

ঠিক এরকম ক্ষেত্রে দম্পতি জন্মনিয়ন্ত্রণের কথা ভেবে থাকেন এবং মনের মধ্যে প্রশ্ন আসে কিভাবে জন্ম নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব, কোন পদ্ধতি তার জন্য মনানসহি। চলুন এবার আমরা দেখে নিই জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কি, এবং কিভাবে পদ্ধতি অনুসরণ করতে হয়।

জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি

পরিকল্পিতভাবে মহিলা এবং পুরুষদের গর্ভধারণকে বিভিন্ন পন্থা অবলম্বনের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করাকে জন্মনিয়ন্ত্রণ বলা হয়। জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি বিভিন্ন ধরনের রয়েছে এক এক জন এক এক ধরনের পদ্ধতি গ্রহণ করে থাকেন। নিম্নে এগুলো বিস্তারিত আলোচনা করা-

জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়

১। অস্থায়ী পদ্ধতিঃ

হরমোন জাতীয় ট্যাবলেট বড়ি, জন্ম বিরতিকরণ ইনজেকশন, নরপ্লান্ট, আই ইউ ডি, কনডম ইত্যাদি।

২। স্থায়ী পদ্ধতিঃ

পুরুষদের জন্য ভ্যাসেকটমি, মহিলাদের জন্য লাইগেশন।

১। অস্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি

নিম্নে এগুলো বিস্তারিত আলোচনা করা হলো-

জন্মনিয়ন্ত্রণ অস্থায়ী পদ্ধতি জন্ম বিরতিকরন পিল বা বড়িঃ

জন্ম নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে জন্ম বিরতিকরণ পিল সবচাইতে সুবিধা জনক এবং কার্যকর। এ পদ্ধতি খুবই সুবিধা জনক। প্রতি প্যাকেটে ২১ টি অথবা ২৮ টি পিল বড়ি থাকে। পিল একটি হরমোন জাতীয় ওষুধ।

জন্মনিয়ন্ত্রণ অস্থায়ী পদ্ধতি জন্ম বিরতিকরন পিল বা বড়িঃ

প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে একটি করে বড়ি বা বিল পিল খেতে হয়, মাসিক পিরিয়ড শুরু হওয়ার দিন থেকেই এটি খাওয়া শুরু করতে হয়। বাজারে বিভিন্ন ধরনের পিল পাওয়া যায়। সবগুলোই সবার শরীরের সাথে মানানসই হয় না। এটি সামান্য পরিমাণে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায়।

জন্মবিরতিকরণ ইনজেকশনঃ

  • এটি একটি অস্থায়ী পদ্ধতি।
  • পিলের মতোই ইনজেকশন হলো হরমোন জাতীয় ঔষধ বা গ্রহণ করলে কয়েক মাস পর্যন্ত গর্ভধারণ প্রতিরোধ করে।
  • মাসিকের শুরুর ৫ দিনের মধ্যেই এই ইনজেকশন নিতে হয় যাতে গর্ভধারণ প্রতিরোধে এটি তাৎক্ষণিক কাজ করতে পারে।

জন্মবিরতিকরণ ইনজেকশনঃ

  • এই ধরনের ইনজেকশনে প্রজেক্ট্রোজেন হরমোন থাকে যা মেয়েদের শরীরের প্রজেস্টেরন হরমোনের মতোই কাজ করে।
  • দুই ধরনের ইনজেকশন বাজারে পাওয়া যায়-
  • ডিপোপ্রোভেরা যা তিন মাস পর্যন্ত কার্যকর এবং
  • নোরিস্টিরেট যা দুই মাস পর্যন্ত জন্মবিরতিকরণ করতে পারে।

জন্মবিরতিকরণ ইনজেকশন এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াঃ

ইনজেকশন ব্যবহারের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পিলের মতোই। তবে মাসিকের সময় বেশি রক্তক্ষরণ এবং মাসিক অনিয়মিত হতে পারে। জন্মবিরতিকরণ ইনজেকশন গুলো বেশ কিছু সীমাবদ্ধতার কারণে এখনো বিশ্বব্যাপী সমাদৃত হতে পারেনি।

জন্মবিরতিকরণ ইনজেকশন ব্যবহারের সুবিধাঃ

  • দম্পত্তির মিলনের কোন প্রকার বাধা সৃষ্টি করে না।
  • সঠিকভাবে ব্যবহার করলে কার্যকারিতার হার বেশ ভালো।
  • কিশোরী বয়স হতে শুরু করে গর্ভধারণ ক্ষমতা বিশিষ্ট যে কোন মহিলা ইঞ্জেকশন নিতে পারেন।
  • একবার ইনজেকশন ব্যবহার করলে কয়েক মাস পর্যন্ত এর কার্যকারিতা থাকে।
  • ওভারিয়ান সিস্ট হতে রক্ষা করে।
  • একটপিক প্রেগন্যান্সি প্রতিরোধ করে।
  • স্তনদানকারী মহিলারাও এই ইঞ্জেকশন নিতে পারেন।

জন্মবিরতিকরণ ইঞ্জেকশন এর অসুবিধাঃ

  • গর্ভধারণ করতে চাইলে ইনজেকশন ছেড়ে দিতেও স্বাভাবিক হতে ৬ হতে ১২ মাস সময় লাগে।
  • মাসিকের সময় বেশি রক্তক্ষরণ হতে পারে।
  • অনিয়মিত মাসিক হতে পারে।
  • ৭০% পর্যন্ত মহিলাদের ক্ষেত্রে মাসিক বন্ধ থাকতে পারে।
  • শরীরের ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে।

জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি অস্থায়ী নরপ্ল্যান্টঃ

  • নরপ্লান্ট মহিলাদের জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদি অস্থায়ী নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি।
  • একটি নর প্লান্টের ছয়টি ছোট নরম চিকন ক্যাপসুল থাকে যা মহিলাদের হাতের ভেতরের দিকে কনুইয়ের উপরে চামড়ার ঠিক নিচে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। এটি এক ধরনের হরমোন জাতীয় ঔষধ যা ব্যবহারে পাঁচ বছর পর্যন্ত জন্মবিরতিকরণ করা যায়। এর সাইজ হল লম্বায় ৩৪ মিমি এবং পরিধি ২.৪ মিমি।

জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি অস্থায়ী নরপ্ল্যান্টঃ

  • সাধারণত উন্নয়নশীল এবং অনুন্নত দেশগুলোতে এটি বেশি ব্যবহৃত হয়। কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কারণে আমেরিকাতে ২০০২ সাল হতে এই পদ্ধতি ব্যবহার বন্ধ করা হয়।

জন্মনিয়ন্ত্রণ নরপ্লান্ট এর সুবিধাঃ

  • কার্যকারিতার হার উল্লেখযোগ্য।
  • একবার গ্রহণ করলে পাঁচ বছর পর্যন্ত কার্যকর থাকে।
  • মেয়াদ শেষ হবার আগেই ইচ্ছা করলে খুলে নেওয়া যায় এবং ইচ্ছা করলে কিছুদিনের মধ্যেই গর্ভধারণ করা যায়।
  • প্রসবের ছয় সপ্তাহ পর থেকেই নরপ্লান্ট ব্যবহার করা যায়।
  • এক বছর পর হতে মাসিক কমে গিয়ে পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যেতে পারে যা মহিলাদের ক্ষেত্রে সুবিধাজনক। 

জন্মনিয়ন্ত্রণ নরপ্লান্টের অসুবিধা সমূহঃ

  • নরপ্লান্ট লাগাতে এবং খুলতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ডাক্তারের সাহায্য নিতে হয়।
  • সামান্য কাটতে হয় বলে অনেকের কাছে কষ্টকর মনে হয়।
  • হাতের চামড়ার নিচে হালকা ভাবে দেখা যাবার কারণে অনেকে অস্বস্তিবোধ করতে পারেন।
  • অনিয়মিত রক্তচাপ হতে পারে, বিশেষ করে এটি ব্যবহারের ৬ থেকে ১২ মাস পর্যন্ত।
  • এক বছর পর হতে মাসিক কমে গিয়ে পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
  • যৌনতারণায় পরিবর্তন আসতে পারে।
  • মাথা ব্যথা ও স্তন স্পর্শকাতর হতে পারে।

অস্থায়ী পদ্ধতি ইন্ট্রা ইউটেরাইন ডিভাইসেস বা আই ইউ ডিঃ

ইন্ট্রা ইউটেরাইন ডিভাইসেস বা আই ইউ ডি হলো মহিলাদের জন্য একটি দীর্ঘ মেয়াদী অস্থায়ী জন্মবিরতিকরণ পদ্ধতি। এটি জরায়ুতে স্থাপন করতে হয়। এটি ইংরেজি টি এর আকৃতির উপকরণ যা এক ধরনের প্লাস্টিক দ্বারা তৈরি।ইন্ট্রা ইউটেরাইন ডিভাইসেস বা আই ইউ ডি দুই ধরনের হতে পারে, যথা-

অস্থায়ী পদ্ধতি ইন্ট্রা ইউটেরাইন ডিভাইসেস বা আই ইউ ডিঃ

১। কপারযুক্ত আই ইউ ডি,
২। হরমোনযুক্ত আই ইউ এস

১। অস্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কপারযুক্ত আই ইউ ডিঃ

  • কপার যুক্ত আই ইউ ডি জরায়ুতে স্প্যাম ও জীবাণুর মিলনকে বাধা দেয় এবং জরায়ুর দেয়ালে ভ্রুন গঠিত হতে বাধা দেয়।
  • আমাদের দেশে তিন ধরনের কভার আই ইউ ডি রয়েছে- কপার-টি-৩৮০ আই ইউ ডি এর কার্যকারিতার মেয়াদ ১০ বছর। মাল্টিলোড-৩৭৫ আই ইউ ডি ৫ বছর মেয়াদী। এবং কপার-টি ২২০বি আই ইউ ডি এর কার্যকারিতার মেয়াদ ৩ বছর।
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে ওয়েবসাইট ভিজিট করুনঃ হাসি অনলাইনে আইটি

অস্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি আই ইউ ডি ব্যবহারের সুবিধাঃ

  • কার্যকারিতার হার অনেক ভালো।
  • দীর্ঘমেয়াদি (তিন থেকে দশ বছর)।
  • প্রতিদিন ব্যবহার বা গ্রহণের ঝামেলা নেই।
  • হরমোন জাতীয় ওষুধ না থাকাই শারীরিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।
  • গর্ভবতী হতে চাইলে যে কোন সময় খুলে ফেলা যায়।

অস্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি আই ইউ ডি ব্যবহারের অসুবিধাঃ

  • স্থাপন করা বা খোলার জন্য প্রশিক্ষিত ডাক্তারের কাছে যেতে হয়।
  • যথাস্থানে আছে কিনা তা নিয়মিত পরীক্ষা করতে হয়।
  • যৌন রোগকে প্রতিরোধ করতে পারে না।

২। অস্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি হরমোনযুক্ত আই ইউ এসঃ

এটি এক ধরনের উপকরণ যা জরায়ুতে স্থাপন করতে হয় এবং যার মধ্যে .৫ বছরের ডোজ হিসাবে রয়েছে লেভোরনজেস্ট্রল (৫২ মিলিগ্রাম )।এই হরমোন জরায়ুর উপর কাজ করে।

জন্মনিয়ন্ত্রণ অস্থায়ী পদ্ধতি কনডমঃ

কনডম পাতলা লেটেক্স নামক রাবার দিয়ে তৈরি যা পুরুষাঙ্গে ব্যবহার করলে অস্থায়ীভাবে জন্মবিরতি করন করা যায়। এটি বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে সমাদৃত ও ব্যবহৃত যা জন্মবিরতিকরণের পাশাপাশি বিভিন্ন রোগের যৌন সংক্রামক ব্যাধি হতে রক্ষা করে।

জন্মনিয়ন্ত্রণ অস্থায়ী পদ্ধতি কনডমঃ

পুরুষদের অনেকের ধারণা জন্মবিরতিকরণ মহিলাদের জন্য প্রযোজ্য। অথচ উন্নত বিশ্বে পুরুষরাই বেশি জন্মবিরতিকরণ পদ্ধতি বিশেষ করে কনডম ব্যবহার করতে পছন্দ করেন। কারণ কনডমের বিশেষ কিছু সুবিধা আছে যা অন্যান্য পদ্ধতি অপেক্ষা সুবিধা জনক।
  • জন্মবিরোধী করনের সহজ পদ্ধতি।
  • ব্যবহার পদ্ধতি খুবই সহজ।
  • সঠিক নিয়মে ব্যবহার করলে এর কার্যকারিতা হার সবচাইতে বেশি।
  • যৌন সংক্রামক ব্যাধি হতে রক্ষা করে, বিশেষ করে এইডস ছড়াই না।
  • পিল বা ওষুধের মত কোন ধরনের শারীরিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।
  • দ্রুত বীর্যপাত হতে বাধা দেয় বা যৌনক্ষম দীর্ঘায়িত করে।
  • যৌন সঙ্গমের সময় যৌনতৃপ্তির কোন ব্যাঘাত ঘটায় না। বরং বিভিন্ন রকমের ডটেড কনডম সঙ্গিনীকে বেশি উত্তেজনা দিতে পারে।
  • বাজারের সহজে পাওয়া যায়। শুধু তাই নয় পুরুষদের লিঙ্গের সাইজের অনুযায়ী ও পাওয়া যায়। সুতরাং একেক জন একেক ধরনের সাইজের কনডম ইচ্ছা করলে কিনতে পারেন।
  • বাজারে বিভিন্ন রঙের এবং বিভিন্ন ধরনের সুগন্ধিযুক্ত কনডম পাওয়া যায়। সঙ্গীনির পছন্দ অনুযায়ী তা ব্যবহার করলে যৌনতৃপ্তি বাড়ে।
  • কনডমের সাথে পিচ্ছিলকারক পদার্থ লাগানো থাকে তাই আলাদাভাবে কোন পিচ্ছিল কারক ব্যবহার করা প্রয়োজন হয় না।
  • দাম তুলনামূলক কম।

২। স্থায়ী জন্মবিরতিকরণ পদ্ধতি

নিম্নলিখিত দুইটি স্থায়ী পদ্ধতি অবলম্বন করে স্থায়ীভাবে জন্মবিরতিকরণ করা সম্ভব। যেমন-

স্থায়ী জন্মবিরতিকরণ পদ্ধতি ভ্যাসেকটমিঃ

এটি পুরুষদের জন্য একটি স্থায়ী পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে ছোট্ট একটি অপারেশনের মাধ্যমে সুত্র থলিতে শুক্রাণুর প্রবেশ বন্ধ করে দেওয়া হয়।

ভ্যাসেকটমিঃ

স্থায়ী জন্মবিরতিকরণ পদ্ধতি লাইগেশনঃ

এটি মহিলাদের জন্য একটি স্থায়ী জন্মবিরতিকরণ পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে অপারেশনের মাধ্যমে ফেলোপিয়ান টিউব কেটে বা বেঁধে দেওয়া হয়। ফলে ডিম্বাণু জরায়ুতে আসতে পারে না বলে শুক্রাণু উপস্থিত হলেও গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।

লাইগেশনঃ

মন্তব্যঃ 

পরিশেষে বলা যায় যে, পরিকল্পিত পরিবার সবাই আশা করে। এই ক্ষেত্রে নব দম্পতিদের সঠিক পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি গ্রহণ করা উচিত। এবং জন্ম নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে পরিপূর্ণ ধারণা অর্জন করে পরবর্তী জীবনের পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি বা জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহারের ফলে কোন ধরনের অসুবিধা সৃষ্টি হলে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। ধন্যবাদ।।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Hasi Online IT নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url