চা নাকি কফি, স্বাস্থ্যের জন্য কোনটা বেশি উপকারী জেনে নিন

 প্রিয় পাঠক, চা নাকি কফি, স্বাস্থ্যের জন্য কোনটা বেশি উপকারী, চা এর উপকারিতা সমূহ এর সঠিক তথ্য খুঁজছেন? অনেক সার্চ করেও এর সঠিক কোন তথ্য খুঁজে পাচ্ছেন না ? তাহলে আপনার জন্য আমার এই আর্টিকেলটি। আপনি মনোযোগ সহকারে এই আর্টিকেলটি পড়তে থাকুন এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।

চা নাকি কফি, স্বাস্থ্যের জন্য কোনটা বেশি উপকারী

এই আর্টিকেলের মধ্যে চায়ের উৎস, কফির উৎস, চা এর উপকারিতা, কফি এর উপকারিতা, এবং চা নাকি কফি, কোনটা স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী। চা কিভাবে খেতে হয় কিভাবে খেলে তার উপকারিতা বৃদ্ধি পায়, এগুলো সহ আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ অজানা তথ্য বিস্তারিত আলোচনা করাহয়েছে।

ভূমিকা

তা এমন একটি সুস্বাদু ও উষ্ণ জাতীয় তরল পানীয় যা অতিথি আপ্যায়নের জন্য একটি বিশেষ পানীয়। এবং এটি শুধু অতিথি আপ্যায়নের জন্য নয় মাইন্ড ফ্রেশনেস, স্ট্রোমিনা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। এই তরল পানীয় টি ভদ্রতা রক্ষার একটি বড় অংশ হিসেবে ভূমিকা পালন করে। আর এজন্যই চা এবং কফি এই দুটি উষ্ণ পানীয় আমাদের প্রতিদিনের নিত্য সঙ্গী। 

অফিস আদালত থেকে শুরু করে বিভিন্ন পাড়া মহল্লায় বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে যেখানে লোকজন সমাগম হয় সেখানে চা এবং কফি একটি উপাদেয় পানীয় হিসেবে ব্যবহার হয়ে থাকে। এই দুটি তরল উষ্ণ পানীয় শুধু অতিথি আপ্যানি নয় স্বাস্থ্য রক্ষার ক্ষেত্রেও যথেষ্ট ভূমিকা পালন করে। আজকের এই আর্টিকেলে চা এবং কফি এর পুষ্টি গুনাগুন এবং কোনটি স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকার তা আলোচনা করা হবে। চলুন আমরা জেনে নিই, স্বাস্থ্য প্রকারের দিক থেকে কোনটা বেশি উপকার চা না কফি।

চা সম্পর্কে কিছু কথা

চা অথবা কফি তুলনামূলকভাবে কোনটি স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী এ বিষয়টি জানতে হলে, প্রথমে চা সম্পর্কে কথা জানা জরুরি। চা বলতে সাধারণত সুগন্ধযুক্ত ও স্বাদ বিশিষ্ট এক ধরনের উষ্ণ পানীয়কে বোঝায় । চা নামক গাছের শুকনো পাতা মেশিনে প্রক্রিয়া জাত করে প্যাকেটজাত করা হয়, সেই দ্রব্যটি গরম পানিতে ফুটিয়ে এর সাথে অন্যান্য মসলা যেমন চিনি আদা তেজপাতা দুধ ইত্যাদি মিশিয়ে চা তৈরি করা হয়।
চা গাছের ছবি

চা মৌসুমী অঞ্চলের অর্থাৎ যেখানে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়, এমন পার্বত্য ও উচ্চভূমি অঞ্চলে চা গাছ বেশি জন্মে। চা গাছকে চিরহরিৎ বৃক্ষ বলা হয়ে থাকে। চা এর আদি জন্মভূমি হলো চীন দেশে। বর্তমানে এটি    সারা পৃথিবীতে বিভিন্ন দেশে অর্থাৎ প্রায় সকল দেশেই গুরুত্বপূর্ণ উষ্ণ তরল পানীয় হিসাবে ব্যবহার হয়ে থাকে।   
চা এর ছবি

১৬৫০ খ্রিস্টাব্দে চীন দেশের পার্বত্য অঞ্চলে বাণিজ্যিকভাবে চা চাষের উৎপাদন শুরু হয়। ১৮১৮ খ্রিস্টাব্দে ভারতবর্ষে চা এর উৎপাদন শুরু হয়। ব্রিটিশরা ১৮৫৫ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশের সিলেট জেলার মালনী ছড়াই অঞ্চলে সর্বপ্রথম চা গাছ দেখতে পায়। এরপর সিলেট জেলার মালনী ছড়াই ১৮৫৭ সালের শুরু হয় বাণিজ্যিক চা চাষ । এখন প্রায়ই বিশ্বের সমগ্র দেশেই চা উৎপাদন হয়ে থাকে।

চা এর উপকারিতা

চা,কফি স্বাস্থ্যের জন্য কোনটা বেশি উপকারী এইটা আলোচনা করার আগে শুধুমাত্র চা এর উপকারিতা গুলো আগে জেনে নিই।চা শুধু বিলাসিতা তরল পানীয় ই পান নয়, এর বহু পুষ্টিগুণ ও রয়েছে । যেমন চা পান করলে ক্লান্তি দূর হয়, এবং নিজেকে ফ্রেশ মনে হয়।


এছাড়াও সর্দি জ্বর হাঁপানি শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি ক্ষেত্রে যথেষ্ট পরিমাণে উপকার পাওয়া যায়।এটি একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার, শুধু তাই নয় এতে রয়েছে ক্যাফেইন নামক উত্তেজক পদার্থ। চলুন আমরা জেনে নিই চা এর বিভিন্ন উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্যঃ
  • চা একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মূলক খাবার যা বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। স্নায়ুতন্ত্রকে সতেজ রাখতে সহযোগিতা করে।
  • অকাল বার্ধেকের লক্ষণগুলো ধীরগতি করে দেয়।
  • মধু দিয়ে চা খেলে শরীরের আঘাতপ্রাপ্ত স্থানে ব্যথা, এবং ফোলা কমিয়ে দিতে সাহায্য করে।
  • মানসিক অবসাদ বা স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে।
  • নার্ভ শক্ত করে এবং মানসিক দুশ্চিন্তা ও চাপ কমাতে সহায়তা করে।
  • চা খেলে মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বাড়িয়ে দেয়, এবং মাইগ্রেন ব্যথা তাৎক্ষণিক কমিয়ে দেয়।
  • গ্রিন টি শরীরে ক্যান্সার বৃদ্ধি কোষগুলোকে প্রতিহত করতে সহায়তা করে।
  • গ্রিন টি ত্বক ও চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে ভূমিকা পালন করে।
  • পেপারমিন্ট চা ক্যাফিন-মুক্ত, যা মস্তিষ্ক শিথিল রাখতে সহযোগিতা করে।
  • নিয়মিত চা পানে পচনতন্ত্রে ভালো ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি বৃদ্ধি করে, এবং খারাপ ব্যাকটেরিয়া গুলো ধ্বংস করতে সহায়তা করে।
  • আদা চা, জ্বর জ্বর ভাব এবং সর্দি কাশি নিয়ন্ত্রণের ভূমিকা রাখে।
  • চিনি ছাড়া কালো চা শরীরের ওজন বৃদ্ধিরোধ করতে বা কমাতে সহায়তা করে

চা এর অপকারিতা সমহু

এখন আমরা চায়ের অপকারিতা সমূহগুলো জেনে নিই।চা এর মধ্যে যেরকম উপকারিতা রয়েছে তার কিছু অপকারিতাও রয়েছে অপকারিতা গুলোর নিচে উল্লেখ করা হলোঃ
  • অতিরিক্ত চা খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে।
  • প্রয়োজনের তুলনায় বেশি চা খেলে ক্ষুধা নষ্ট হয়ে যেতে পারে ,খাবারের অরুচি হতে পারে ,ফলে শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টি যোগানের সমস্যা হতে পারে, এর ফলে পুষ্টিহীন হতে পারে।
  • নিয়মিত ঘুম না আসা বা অনিদ্র হওয়ার জন্য অনেকগুলো কারণ এর মধ্যে একটি হল অতিরিক্ত চা খাওয়া।
  • চায়ে অতিরিক্ত ক্যাফেইন থাকায় ইহা পরিমাণে তুলনায় বেশি পান করলে মূত্র বৃদ্ধি হতে পারে।
  • চা এ থিওফিলাইন নামক এক ধরনের রাসায়নিক উপস্থিতি থাকার জন্য,অতিরিক্ত চা পানে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে,
  • অতিরিক্ত চা পান করলে অন্তঃসত্ব মহিলাদের গর্ভপাতের সম্ভাবনা থাকে।
  • প্রোস্টেট ক্যান্সারের সম্ভাবনা রয়েছে অতিরিক্ত চা পান করলে।
  • যাদের হৃদরোগ রয়েছে বা হৃদযন্ত্রের সমস্যা রয়েছে তাদের চা কম খাওয়া ,বা না খাওয়াই উচিত।
  • চা এ ক্যাফেন এর উপস্থিতি থাকায় শরীরকে চাঙ্গা করে, অতিরিক্ত চা খেলে ঠিক তার বিপরীত প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। যেমন উৎকণ্ঠা,উদ্বেগ আর শারীরিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পায়।

কফি কি

এখন কফি কি এইটা জানা  জরুরী। কফি, চেরি ফলের বীজ থেকে তৈরি হয়। তাকে কফি বীজ ও বলা হয়ে থাকে। এই বীজকে বিশেষ প্রক্রিয়ায় গুড়া করে তরল ও সুস্বাদু খাবার বানানো হয়। 

কফি গাছের ছবি

কফিতে পর্যাপ্ত পরিমানে ক্যাফেইন নামক একপ্রকার উত্তেজক পদার্থ রয়েছে। কফির সাদ সাধারণত তিতা ধরনের। তবে এটি সুস্বাদু বানানোর জন্য কৃত্রিমভাবে চিনি বা মিষ্টি কারোক, দুধ ,ক্রিম ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

রেডি কফি এর ছবি

কফি সাধারণত চায়ের মতই বিভিন্ন জাতীয় মসলা মিশ্রিত করে সুস্বাদু তরল উষ্ণপানীয় রূপে ব্যবহার করা হয়ে থাকে, তবে চা এর চেয়ে কফিতে অতিরিক্ত ক্যাফেইন রয়েছে। যার একদিকে যেরকম সুবিধা রয়েছে অপরদিকে কিছু অসুবিধা ও রয়েছে, চলুন এবার আমরা জেনে নিই, চা নাকি কফি, তুলনামূলকভাবে কোনটি বেশি উপকারী।

চা নাকি কফি, স্বাস্থ্যের জন্য কোনটা বেশি উপকারী

চা এবং কফি এর মধ্যে কোনটি ভালো বা কোনটি শরীরের জন্য বেশি উপযোগী তা দীর্ঘদিন ধরেই এই তর্ক চলে আসছে। চা এবং কফিতে যে সমস্ত উপাদান রয়েছে তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হল ক্যাফেইন নামক উদ্দীপক।

একটি গবেষণায় দেখা গেছে ৮০ থেকে ১১৫ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন রয়েছে এক কাপ কফিতে, অপরদিকে চা এ রয়েছে তার অর্ধেক অর্থাৎ ৪০ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন। আসুন জেনে নেওয়া যাক  চা নাকি কফি, স্বাস্থ্যের জন্য কোনটা বেশি উপকারীঃ
  • অনিদ্রা বা ঘুমের ক্ষেত্রে চা এবং কফি দুটোই ভূমিকা অপরিসীম। তবে দিনের বেলায় চা এবং কফি ভোগ কারীদের সজাগ রাখতে সহায়তা করলেও, কফি ভোগ কারীরা তুলনামূল বেশি নিদ্রাহীনতায় কষ্ট পাই।
  • এক গবেষণায় দেখা গেছে মানুষের স্নায়ুতন্ত্রকে ঠান্ডা রাখে ও মনে প্রশান্তি এনে দেয় চা। অপরদিকে কফি প্রাণ চঞ্চল্য সৃষ্টি করে এবং মনে ও দেহে প্রাণশক্তি বৃদ্ধি করে।
  • চা এবং কফি দুটোই শরীরে ওষুধ হিসেবে কাজ করে। যেমন হার্টের সমস্যার জন্য ভাল কাজ করে কফি। অন্যদিকে ক্যান্সার সৃষ্টি না হয়, সে বিষয়ে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে চা।
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে চা এবং কফি দুটোরই ভূমিকা অপরিসীম।
  • অতিরিক্ত গরমে চা ই তুলনামূলক ভালো কফির চেয়ে। কারণ কফিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যাফিন রয়েছে, যা শরীরের তাপমাত্রা বাড়ায়। অপরদিকে শীতকালে কফি তুলনামূলক ভালো।
  • কফিতে যে পরিমাণে ক্যাফেইন রয়েছে, চা এ তার অর্ধেক পরিমাণে ক্যাফিন রয়েছে। এছাড়াও এক কাপ চায়ের চেয়ে এক কাপ কফিতে পুষ্টিগুণ অনেক কম রয়েছে।
আশা করা যায় উপরের আলোচনা থেকে আমরা স্পষ্টভাবে বুঝতে পেরেছি যে, চা নাকি কফি, স্বাস্থ্যের জন্য কোনটা বেশি উপকারী।

চা এবং কফির ক্ষতিকর দিকসমূহ

প্রতিটা ব্যক্তিই চা এবং কফি ভালোবেসে।কারণ চা আমাদের মাঝে প্রফুল্লতা বৃদ্ধি করে, এবং অলস্য ও অবসাদ দূর করতে সাহায্য করে। চা নাকি কফি কোনটা স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে তুলনামূলক বেশি উপকারী বিষয়টি আলোচনা করতে গিয়ে আমরা দেখেছি যে, অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো নয়। এখন আমরা জেনে নিই, অতিরিক্ত চা অথবা কফি পান করলে কি ধরনের ক্ষতি হতে পারেঃ
  • চা এবং কফিতে ক্যাফেইন থাকে। ক্যাফেইন দেহের রক্ত সঞ্চালনকে বাড়িয়ে দেয়, ফলে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম হয় না। যার জন্য শরীর অসুস্থ হয়ে যেতে পারে।
  • ক্ষুধা নষ্ট করে ক্যাফেইন যার ফলে খেতে ইচ্ছা হয় না। এজন্য শারীরিক দুর্বলতা ও অমনোযোগী ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • গর্ভবতী মহিলাদের ২০০ মিলিগ্রামের বেশি ক্যাফেন গ্রহণ করা উচিত নয়। তাই গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত ক্যাফেন গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হবে। প্রতিদিন দুই কাপ চা অথবা এক কাপ কফি এর বেশি গ্রহণ করা উচিত নয়।
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতেঃ ওয়েবসাইট ভিজিট করুন হাসি অনলাইন আইটি

  • থিওফাইলিন নামক উপাদান শরীরের পানি স্বল্পতা তৈরি করে, যার জন্য কোষ্ঠকাঠিন্যে হয়। চা এবং কফিতে থিওফাইলিন নামক এই উপাদানটির উপস্থিতি পাওয়া গেছে।
  • অতিরিক্ত চা এবং কফি গ্রহণের ফলে গ্যাস্টিক এবং উচ্চ রক্তচাপ, এগুলো হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • অতিরিক্ত ক্যাফেইন গ্রহণের ফলে, শরীরে চাহিদা মত ঘুম হয় না, হলে বিভিন্ন বিষয়ে মনোযোগের অভাব দেখা দেয়। শরীর ভালো থাকে না, কাজে মন বসে না, বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়।

মন্তব্য

পরিশেষে আমরা বলতে পারি,  চা নাকি কফি, স্বাস্থ্যের জন্য কোনটা বেশি উপকারী, শুধু চা এর উপকারিতা এ বিষয়টি আলোচনা করে আমরা জেনেছি,চা এবং কফি দুটোই স্বাস্থ্যকর, পুষ্টিকর ও সুস্বাদু তরল জাতীয় পানীয়। চা এ যে পরিমাণে ক্যাফেইন রয়েছে, তার চেয়ে দ্বিগুণ পরিমাণে কফিতে ক্যাফেইন রয়েছে। আমাদের শরীরের চাহিদা অনুযায়ী আমাদেরকে ক্যাফিন গ্রহণ করতে হবে এটাই বুদ্ধিমানের কাজ।

আমার এই কনটেন্টটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে বা আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে শেয়ার করুন ,যাতে অনেকেই এই বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবে এবং উপকৃত হওয়ার সুযোগ পাবে। এতক্ষণ ধরে আমার এই লিখাটি পড়ার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Hasi Online IT নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url