জরুরী স্বাস্থ্য সেবা এবং বাংলাদেশ সরকারের ভূমিকা সংক্রান্ত

সম্মানিত পাঠক, আপনি কি জানেন, বাংলাদেশ সরকার কোন কোন বিষয়ে জরুরী স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করে থাকে, কিভাবে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করে থাকে, কোথায় গেলে স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণ করা সহজ হবে? জরুরী স্বাস্থ্য সেবা এবং বাংলাদেশ সরকারের ভূমিকা সংক্রান্ত বিস্তারিত জানতে হলে আপনার জন্য এই প্রতিবেদনটি।

জরুরী স্বাস্থ্য সেবা এবং বাংলাদেশ সরকারের ভূমিকা সংক্রান্ত

আজকের এই প্রতিবেদনে স্বাস্থ্য সেবা সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্যের মধ্যে শিশুস্বাস্থ্য সেবা গর্ভবতী মায়ের গর্ভকালীন স্বাস্থ্য সেবা বয়সন্দিজনিত স্বাস্থ্য সেবা কুষ্ঠ রোগের স্বাস্থ্যসেবা ম্যালেরিয়া রোগের স্বাস্থ্য সেবা সহ আরো বিভিন্ন ধরনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে চলুন আমরা এগুলো দেখে নিই ।

ভূমিকা

উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অত্যন্ত সম্ভাবনাময়। শত প্রতিকূলতার মধ্যে দিয়ে দেশের বার্ষিক প্রবৃদ্ধির হার শতকরা ৬ ভাগের বেশি অর্জিত হচ্ছে। এই প্রবৃদ্ধির হার ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পেলে দেশের মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিবর্তনের সূচনা হবে।

জরুরি স্বাস্থ্যসেবা সমূহ

স্বাস্থ্যসেবা জনগণের মৌলিক অধিকার। সরকার সীমিত বাজেটের মধ্যে দেশের সাধারণ জনগণকে বেশ কয়েকটি স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করার চেষ্টা করছে। এগুলো হলো-
  1. শিশু স্বাস্থ্য সেবা
  2. গর্ভবতী মায়ের গর্ভকালীন স্বাস্থ্য সেবা
  3. বয়ঃসন্ধি জনিত স্বাস্থ্যসেবা
  4. ডায়রিয়াজনিত সাস্থ্য সেবা
  5. কুষ্ঠ রোগ জনিত স্বাস্থ্য সেবা
  6. ম্যালেরিয়া জনিত স্বাস্থ্যসেবা
  7. এ সমস্ত স্বাস্থ্য সেবা সমূহের সংক্ষিপ্ত বিবরণ নিম্নে দেওয়া হল।

শিশু স্বাস্থ্য সেবা

শিশু স্বাস্থ্য একটি জাতির প্রকৃত বিকাশের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যে দেশের শিশুরা স্বাস্থ্যবান, তাদের মেধার মান উন্নত। অপুষ্টির কারণে শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ হয় না। শারীরিকভাবে দুর্বল শিশু কোন ধরনের খেলাধুলায় বা পড়াশোনায় মনোযোগী হতে পারে না।


দুর্বল শিশু সবসময় ক্লান্তিতে ভোগে। উদাহরণস্বরূপ-বাংলাদেশে বিশ্বমানের দৌড়বিদ বা ফুটবল খেলোয়াড় নেই। কারণ এ ধরনের খেলার জন্য স্বাস্থ্যবান কিশোর বা যুবকের দরকার। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত আমাদের দেশের সকল স্তরের অর্থাৎ শহর ও পল্লী এলাকার প্রায় সকল শিশু অপুষ্টিতে ভুগছে।

শিশুর অপুষ্টির কারণসমূহঃ

যে সমস্ত বিষয়গুলোর কারণে সাধারণত শিশুরা অপুষ্টিতে ভোগে সেগুলো হল-
  • পিতামাতার আয় কম থাকায় পুষ্টিমান খাবারের ব্যবস্থা করা সম্ভবপর নয়।
  • খাবার রান্না/প্রস্তুতিতে সঠিক পদ্ধতি জানার অভাব।
  • ভেজাল খাবার গ্রহণ।
  • প্রোটিন জাতীয় খাবার যথা-মাছ-মাংস ও ডালের উচ্চ মূল্য।
  • ডিম ও দুধের উচ্চ মূল্য।
  • অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার গ্রহণ।
  • খাবার আগে হাত না ধোয়া।
  • বিশুদ্ধ পানি পান না করা।
  • টয়লেট ব্যবহারের পরে সাবান দিয়ে হাত না হাত না ধোয়া।

শিশুর অপুষ্টি রোধ করার উপায়ঃ

যে সমস্ত প্রাথমিক ভূমিকা রাখলে শিশুর অপুষ্টি রোধ করা সম্ভব সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-
  • শাকসবজি, ডাল, দেশীয় ফলমূল নিয়মিত গ্রহণ।
  • সঠিক পদ্ধতিতে শাক সবজি ধোয়া এবং রান্না করা।
  • খাবার পূর্বে হাত ধোয়া।
  • টয়লেট ব্যবহারের পরে সাবান দিয়ে হাত ধোয়া।
  • বিশুদ্ধ পানি পান করা।
  • স্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার গ্রহণ করা।
  • নিয়মিত কৃমিনাশক ওষুধ সেবন করা, ইত্যাদি।

শিশু স্বাস্থ্য বিষয়ে বাবা-মায়ের করণীয়ঃ

শিশুর স্বাস্থ্য সঠিক রাখার জন্য এবং পুষ্টিহীনতা থেকে রোধ করার জন্য বাবা-মায়ের সাধ্যমত চেষ্টা করতে হবে এবং সচেতনতা তৈরীর মাধ্যমে সামর্থ্য অনুযায়ী পুষ্টিকর খাবার সরবরাহ করতে হবে।
  • শিশুর বয়স অনুযায়ী নিয়মিত হবে পুষ্টিকর খাবার খাওয়াতে হবে।
  • শিশুকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা রাখতে হবে।
  • শিশুকে নিয়মিত খেলাধুলা করার জন্য সাহায্য করতে হবে।
  • শিশুকে নিয়মিত স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রের নিয়ে প্রয়োজনীয় টীকা ভিটামিন কৃমিনাশক ঔষধ ইত্যাদি খাওয়াতে হবে।
  • শিশুকে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে হবে।
  • যেকোনো শারীরিক সমস্যা হলে অনতবিলম্বে নিকটস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্রে যোগাযোগ করতে হবে।
  • ডাক্তারের অথবা স্বাস্থ্যকর্মীর পরামর্শ ছাড়া কোন ধরনের ঔষধ খাওয়ানো যাবে না।

গর্ভবতী মায়ের গর্ভকালীন স্বাস্থ্য সেবা

মা ও শিশু স্বাস্থ্য অত্যন্ত জরুরী। যে কোন শিশুর স্বাস্থ্য নির্ভর করে গর্ভবতী মায়ের সুস্থতার উপর। গর্ভবতী মায়ের সুস্থতার দিকে নিবিড় পর্যবেক্ষণ করার জন্য সরকার দেশের সকল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিম্নলিখিত সেবা প্রদান করে-
  • পথ্য নির্দেশনা অর্থাৎ পুষ্টিকর খাবার সম্পর্কে বিশাদ ধারণা দেওয়া।
  • সম্ভাব্য শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন বিষয়ে আলোচনা করা।
  • গর্ভাবস্থায় শারীরিক পরিচর্যা সম্পর্কে নির্দেশনা দেওয়া।
  • রক্তচাপ, রক্তে চিনির পরিমাণ, ওজন পরিমাপ ইত্যাদি নিয়মিত পরীক্ষা করা।
  • ধনুষ্টংকার রোগের প্রতিশোধক দেওয়া।
  • সন্তান প্রসব সম্পর্কে করণীয় বিষয়ে অবগত করা।
  • উপরের বর্ণিত কার্যক্রম গুলো বিভিন্ন সরকারি স্বাস্থ্য কেন্দ্রে বিনামূল্যে অথবা স্বল্পমূল্যে প্রদান করা হয়ে থাকে।

বয়ঃসন্ধি জনিত স্বাস্থ্যসেবা

আমাদের দেশের জনগণের প্রায় তিন কোটি কিশোর কিশোরী যারা বয়ঃসন্ধিক প্রাপ্ত (Adolescent), এরা দেশের ভবিষ্যৎ। এদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের প্রকৃত বিকাশ আমাদের ভবিষ্যৎ সামাজিক ও অর্থনৈতিক বিনির্মাণে নিয়ামক ভূমিকা পালন করবে। 


এ বিশাল জনগোষ্ঠীর শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের প্রতি সরকারের বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ার চেষ্টা করছে। মানুষের জীবনে বয়ঃসন্ধি (Puberty) কাল অত্যন্ত জটিল। এ সময়কে বালক বালিকাদের শারীরিক গঠন বাহ্যিকভাবে পরিবর্তন হয়ে যুবক যুবতীতে পরিণত হয়।

বয়ঃসন্ধির সময় প্রতিটি কিশোর কিশোরীর শরীরের ভিতর বিভিন্ন ধরনের হরমোন যথা গ্রোথ হরমোন, থাইরয়েড হরমোন, পিটুইটারি হরমোন, ইনসুলিন ইত্যাদি অত্যাধিক বেশি পরিমানে শরীরের বিভিন্ন Gland থেকে নিঃসৃত হয় এবং শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ বৃদ্ধি ও পরিণত (Mature) করতে সহায়তা করে। 

এছাড়াও এই সময়কালে পুরুষ বালকের ক্ষেত্রে টেষ্ট টেস্টোস্টেরন নামক মেল হরমোন শরীরে নিঃসৃত হয় এবং একজন বালক পুরুষে পরিণত হয়। উক্ত হরমোনের কারণে পুরুষ মানুষের প্রজনন ক্ষমতা ও যৌনতা বৈশিষ্ট্য লাভ করে। অন্যদিকে বালিকা থেকে নারীতে পরিণত হওয়ার ক্ষেত্রে দুই ধরনের হরমোন যথা এস্ট্রোজেন এবং প্রজেস্টেরন নিঃসৃত হয়। 

এই ফিমেল হরমোন গুলো বালিকার শারীরিক গঠন পরিবর্তন সহ যৌনতা ও সন্তান ধারণের ক্ষমতা ইত্যাদি ক্ষেত্রে কাজ করে। এছাড়াও নারীর মানসিক গঠনে মূলত এ হরমোন গুলো কাজ করে। অর্থাৎ নারী পুরুষের সকল প্রকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের জন্য শরীরে নিঃসৃত সেক্স হরমোন গুলোই নিয়ামক হিসেবে ভূমিকা পালন করে।

বালকের ক্ষেত্রে বয়সন্ধিকালঃ

বালকের বয়ঃসন্ধিকালে বীর্যপাত একটি সাধারণ ঘটনা হলেও প্রায় প্রতিটা বালকের জীবনে এটা অত্যন্ত বিস্ময়কর ব্যাপার। অধিকাংশ বালক এই ঘটনা ঘটার পর অত্যন্ত বিচলিত হয়ে পড়ে এবং কি করবে অথবা কেন এটা হল বুঝতে পারে না। বিষয়টি বুঝতে না পাড়ায় মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয় কিন্তু

অভিভাবকের সাথে আলোচনা করতে ইতস্ত বোধ করে। সমবয়সীদের সাথে আলোচনা করেও সঠিক তথ্য পেতে ব্যর্থ হয়। এমতাবস্থায় অনেক ক্ষেত্রে স্নায়ু চাপ থেকে পরিত্রাণের লক্ষ্যে বিভিন্ন উপায় খুজতে চেষ্টা করে-অনেক ক্ষেত্রে ব্যর্থ হয় অথবা বিপদগামী হয়।

বালিকাদের ক্ষেত্রে বয়ঃসন্ধিকালঃ

প্রায় সকল কিশোরী ও বয়সন্ধিকালে প্রথম ঋতুস্রাবের ঘটনায় বিচলিত হয় এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। একজন কিশোরীর শরীরে নিন্নাঙ্গ রক্তে ভেজা অথচ কারণটি অজানা-বিষয়টি তার কাছে অত্যন্ত ভীতিকর এবং লজ্জার ব্যাপার। কিশোরীর মনে অসংখ্য প্রশ্ন দানা বাধে, কিন্তু লোক লজ্জা ও সামাজিক কুসংস্কারের কারণে কাউকে বলতে ইতস্তত বোধ করে।

 কিশোরী বিষয়টি নিয়ে মায়ের সাথে কথা বলতে চাইলেও পারে না লজ্জা ও ভয়ের কারণে। অথচ এ বিপর্যস্ত অবস্থা থেকে কিশোরীকে মুক্তি দিতে পারে মা। কিন্তু মায়ের সঙ্গে সেরকম সখ্যতা সামাজিক ধর্মীয় প্রেক্ষাপটের কারণে গড়ে ওঠেনি। তাই কিশোরের কথা বলার চেষ্টা করে সমবয়সীদের সাথে, যারা নিজেরাও এই বিষয়ের সম্পর্কে জানেনা অথবা ভ্রান্ত ধারণা পোষণ করে।

কিশোর কিশোরীদের বয়স সন্ধির সময় প্রত্যেক পিতা-মাতার বিশেষ যত্ন নেওয়া জরুরী। এ সময় পিতা-মাতাকে বন্ধুর মতো আচরণ করা, বয়সন্ধিকালে কি ধরনের শারীরিক মানুষের পরিবর্তন হয় সে সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করা এবং সন্তানের কোন সমস্যা বা জিজ্ঞাসা থাকলে সরাসরি বাবা-মায়ের সাথে কথা

বলার জন্য সাহায্য করা অত্যন্ত জরুরি। এছাড়াও টেক্সট বইতে এ সম্পর্কে পঠিত বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা ব্যঞ্জনীয়। সরকার বর্তমানে বয়সন্ধিকালীন স্বাস্থ্য সেবা বিভিন্ন স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র চালু করেছে।

ডায়রিয়াজনিত স্বাস্থ্যসেবা

ডায়রিয়া একপ্রকার পানিবাহিত রোগ। দূষিত পানি পান, রান্না, থালাবাসন, খাদ্যদ্রব্য ইত্যাদিতে দূষিত পানি ব্যবহার করলে ডায়রিয়া হয়। এর মূল কারণ হচ্ছে দূষিত পানিতে রয়েছে ক্ষতিকার অনুজীব যা ডায়রিয়া আমাশয় ও টাইফয়েড ইত্যাদি রোগ ছড়ায়। 

মানুষের সুস্বাস্থ্যের প্রতি নজর দেওয়ার লক্ষ্যে সরকার বিভিন্ন স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রে ডায়রিয়া নিরাময়ের ব্যবস্থা করেছে। সরকারি স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র ছাড়াও দেশে আন্তর্জাতিক উদারাময় কেন্দ্র যথা- ICDDR,B ব্যাপকভাবে ডায়রিয়াজনিত রোগের চিকিৎসা ও পরামর্শ দিয়ে থাকে।

ডায়রিয়া রোগ প্রতিরোধ ও সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য সরকার সকল প্রকার প্রচার মাধ্যমে বিশেষত টেলিভিশনে ও বেতারে নিয়মিত বিজ্ঞাপন প্রচার করছে।

কুষ্ঠ রোগ জনিত স্বাস্থ্যসেবা

কুষ্ঠ (Leprosy) রোগ ব্যাকটেরিয়া জাতীয় জীবাণুর সংক্রমণে হয়ে থাকে। আমাদের সবার শরীরে এই জীবাণু থাকলেও শুধুমাত্র ২% মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হয়।

আরো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে ওয়েবসাইট ভিজিট করুন ঃ হাসি অনলাইন আইটি

কুষ্ঠ রোগের চিকিৎসা ব্যয়বহুল এবং দীর্ঘ মেয়াদী বিধায় নিম্ন আয়ের মানুষের পক্ষে ব্যয় বহন করা কষ্টসাধ্য। এজন্য সরকার কুষ্ঠ রোগের চিকিৎসা সেবা বিভিন্ন সেবা কেন্দ্রের মাধ্যমে দিয়ে থাকে।

ম্যালেরিয়া রোগজনিত স্বাস্থ্য সেবা

ম্যালেরিয়া (Malaria) এক ধরনের পরজীবী (Parasite) অনুজীব। এই পরজীবী অনুজীব মশার শরীরের ভিতরে থাকে এবং মশা যখন মানুষের শরীরে কামড় দেয় তখন মানুষের শরীরে প্রবেশ করে এবং সংক্রামিত হয়। আমাদের দেশের পার্বত্য এলাকায় এ রোগের ব্যাপকভাবে পরিলক্ষিত হয়। 

দেশের নিম্ন আয়ের মানুষের কথা চিন্তা করে সরকার বিনামূল্যে ম্যালেরিয়ার ঔষধ ও বিশেষ ধরনের মশারি দিয়ে থাকে। এছাড়াও বিভিন্ন এনজিও উক্ত এলাকায় চিকিৎসা সেবা দিয়ে থাকে।

মন্তব্য

শেষ কথা,
পরিশেষে বলা যায় যে, স্বাস্থ্য সকল সুখের মূল। স্বাস্থ্য ভালো থাকলে মন ও ভালো থাকে। উপরের প্রতিবেদনের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য সেবা সংক্রান্ত বিভিন্ন কার্যক্রম এবং কি কি বিষয়ে স্বাস্থ্য সেবা দিয়ে থাকে সেগুলো সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত তথ্য জানতে সক্ষম হয়েছেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Hasi Online IT নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url